Cutting-edge technology represents the forefront of innovation, embodying the latest advancements that push the boundaries of what is possible in various fields. It encompasses breakthroughs in artificial intelligence, quantum computing, biotechnology, and more, fundamentally transforming the way we live and work. In the realm of artificial intelligence, machine learning algorithms and neural networks are enabling computers to learn and make decisions, mimicking human cognitive functions. Quantum computing, with its ability to process information at speeds unimaginable with classical computers, holds the promise of revolutionizing complex problem-solving in fields like cryptography and optimization. Biotechnology is unlocking new frontiers in healthcare, with gene editing technologies like CRISPR-Cas9 offering unprecedented precision in modifying DNA, potentially curing genetic diseases. Cutting-edge technology also extends to the realm of renewable energy, where innovations in solar a...
আমরা জানি কয়েক বছরের মধ্যেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই স্বাস্থ্য সেবায় বড় ধরনের একটি স্থান দখল করে নিবে । কিন্তু অধিকাংশ মানুষ যেটা ভাবছে বিষয়টি সেরকম নয় । অনেকেই ভয় পাচ্ছেন যে, মানুষের বদলে যন্ত্রপাতির নির্দেশনায় চিকিৎসা সেবা চালু হলে বিপদজনক কোন কিছু ঘটতে পারে । কিন্তু মোটেই তেমন কিছু নয় বরং কম্পিউটারের বুদ্ধিমত্তা যেভাবে দ্রুততার সাথে এগিয়ে চলছে তাতে এক্ষেত্রে অনেক ধরনের সুযোগই তৈরি হবে ।
এ আই এর কিছু ভিন্ন দিক
এখন এআই সম্পর্কিত যেকোনো ধরনের কাজ একটি কম্পিউটার করতে পারে তবে মানুষের তুলনায় ভাল না হলে কিন্তু এআই এর আরও বিভিন্ন ধরনের দিক রয়েছে । এখনকার কম্পিউটার-জেনারেটেড সমাধানগুলি স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে মানব-তৈরি অ্যালগরিদমের উপর নির্ভর করে তথ্য বিশ্লেষণ এবং চিকিৎসা পরামর্শ দিয়ে থাকে কিন্তু স্বাধীনভাবে কম্পিউটার বুদ্ধি ভিত্তিক নয় ।
মেশিন লার্নিং
মেশিন লার্নিং মস্তিষ্কের নেটওয়ার্কের (মানুষের মস্তিষ্কের উপর ভিত্তি করে একটি কম্পিউটার সিস্টেম) উপর নির্ভর করে অনুকরণ করে এবং এমনকি বিস্তৃত করে যেভাবে মানুষের মন তথ্য প্রসেস করে থাকে । এর ফলে প্রোগ্রামারও অনেক সময় নিশ্চিত হতে পারেন না যে কিভাবে কম্পিউটার প্রোগ্রাম গুলি সমাধান বের করে ।
ডিপ লার্নিং
নিগম শাহ (২০১৮), স্ট্যানফোর্ডের সহযোগী অধ্যাপক নতুন গবেষণা এবং ঔষধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব নিয়ে আলোচনায় তিনি বলেন, ডিপ লার্নিং বুদ্ধিমান সিস্টেম গড়ে তুলতে ব্যবহার করা যেতে পারে । এটি কয়েকটি মেশিন লার্নিং কৌশলগুলির একটি । মস্তিষ্কের স্নায়ুতন্ত্রের দ্বারা অনুপ্রাণিত এই টেকনিক, অ-লিনিয়ার প্রসেসিং ইউনিট নিউরন এর একাধিক স্তরগুলি ব্যবহার করে নিজেকে শিখতে এবং তথ্য রেকর্ড করতে বা ভবিষ্যদ্বাণী তৈরি করতে পারে । ডিপ লার্নিং স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান উপযোগী হয়ে উঠছে । সফ্টওয়্যার স্বতন্ত্র স্তরের মডেল বা নিদর্শনগুলি সনাক্ত করতে শিখে । কারন প্রতিটি স্নায়বিক-নেটওয়ার্ক লেয়ারগুলি ফলাফল সমন্বিত করার আগে স্বাধীনভাবে এবং পৃথকীকৃত দিকগুলি যেমন, রঙ, আকার এবং আকৃতির উপর কাজ করে থাকে । এই জন্য একে ডিপ লার্নিং বলা হয় । নতুন এই ভিজ্যুয়াল টুলসগুলি ডায়গনিস্টিক ঔষধ রূপান্তরের নিশ্চয়তা দিতে পারে এবং এমনকি পৃথক সেল স্তরে ক্যান্সারও অনুসন্ধান করতে পারে ।
এগুলি কি সবই প্রচার ?
এআই ১৯৫৬ সালের কাছাকাছি সময় থেকে শুরু হয়েছে, কিন্তু চিকিৎসা অনুশীলনে মূল্যবান কিছু অবদান রেখেছে । শুধুমাত্র সম্প্রতি সময়ে বাস্তবতর সাথে মেলানোর জন্য এর প্রচারণা শুরু হয়েছে । এই ক্ষেত্রে কিছু নাম চলে আসে যেমন, নার্স রোবট, এআই নির্ভর ইনস্যুরেন্স, বৃদ্ধদের জন্য এআই নির্ভর পোশাক । সাধারণত এগুলো অ্যালগরিদমিক এবং সত্যিকারের মেশিন লার্নিং পন্থা না । কাজেই এগুলো মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল দিতে ব্যর্থ হয়েছে । তবে যদি পরবর্তী দশ বছরে কম্পিউটারের গতি দ্বিগুণ করে পাঁচ বার বাড়ে তখন মেশিন-লার্নিং টুলস এবং সস্তা ডায়গনিস্টিক সফ্টওয়্যার শীঘ্রই চিকিৎ্সকদের জন্য অত্যাবশ্যক হয়ে উঠবে যেমনটি স্টেথোস্কোপ অতীতে ছিল । এছাড়া ডিপ লার্নিং এমন একটি বিষয় হতে পারে যা ভবিষ্যতে আমেরিকান স্বাস্থ্যসেবায় সর্বোত্তম যত্নশীল পদ্ধতিগুলির একটি হবে । রোগীর রোগনির্ণয় এবং শত রকমের চিকিৎসা সমস্যার জন্য নতুন পদ্ধতি তৈরি করতে সাহায্য করতে পারবে এবং মানুষের মনের ত্রুটিপূর্ণ পক্ষাবলম্বন ছাড়া ডাক্তারের আনুগত্য পরিমাপ করতে পারবে ।
কঠিন সত্যটি কি ?
ঠিক যেমন, উবার এবং লুইফট ট্যাক্সি শিল্পে, রোবটিক্স উৎ্পাদন শিল্পকে প্রভাবিত করছে তেমনি প্রযুক্তি স্বাস্থ্য সেবার উপরও প্রভাব ফেলবে । যদি প্রযুক্তি স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত এবং খরচ কমাতে পারে তবে এই খাতে কিছু চাকুরী অদৃশ্য হয়ে যাবে । এক গবেষণার মতে, এআই ২০ বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মসংস্থান বাজারের ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত দখল করবে বলে মনে করা হচ্ছে । যদিও নীল-কলার চাকরী গুলো সময়ের জন্য প্রযুক্তির ক্রস হেয়ারে রয়েছে তবে পাশাপাশি ডাক্তার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরাও চাপ অনুভব করতে শুরু করেছে । সময়ের সাথে সাথে রোগীরা নিজেদের জন্য বিভিন্ন এআই সরঞ্জাম ব্যবহার করতে সক্ষম হবে । যেমন, তারা আজ তাদের জীবনে অন্যান্য দিক পরিচালনা করে কিন্তু ডাক্তারদের জন্য সৌভাগ্য যে, কম্পিউটার যে ধরনের সহানুভূতি ও সহমর্মিতা দেখিয়েছে তা দেখানোর জন্য লক্ষ লক্ষ রোগী তাদের চিকিৎসার উপর নির্ভর করে ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন